-->

ধর্ম নির্ণয়ে বেদই একমাত্র প্রমাণ; পুরাণ এবং স্মৃতি সহায়ক মাত্র

বর্তমানে সনাতন ধর্মাবলম্বী কিছু ব্যক্তি প্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদকে পাশ কাটিয়ে শুধু পৌরাণিক গ্রন্থ অথবা বিভিন্ন বাবাগুরুদের লেখা ছড়ার বই, গ...

মন্দির এবং স্মৃতিকেন্দ্র; দুটি এক নয়, সম্পূর্ণ ভিন্ন।

মন্দির এবং স্মৃতিকেন্দ্র;  দুটি এক নয়, সম্পূর্ণ ভিন্ন।  বর্তমান সভ্যতায় ক্যামেরার অবদান অনন্য। ১৮২৬ খ্রিস্টাব্দে প্রথমবারের মত আলোকচিত্র ধারণের কাজটি করেন জোসেপ নাইসপোর নিপস। তিনি পাতলা কাঠের বাক্সের মধ্যে বিটুমিন প্লেটে আলোর ব্যবহার করে প্রাথমিক ক্যামেরা তৈরি করেন। এ ক্যামেরা জগতের অশেষ কল্যাণ করেছে। তবে ক্যামেরার এ কল্যাণের সাথে সাথে হিন্দু সম্প্রদায় বিশেষ করে বাঙালিকে অবৈদিক ব্যক্তিকেন্দ্রিক গুরুবাদী মতবাদের জঞ্জালে নিক্ষিপ্ত করে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। আবার অন্যদিকে লাভবান করেছে; এদের নামে নিত্য মহোৎসবে কিছু মানুষকে প্রতিনিয়ত খিচুড়ি খাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।বাঙালিরা গত দুইশত বছরে অবতার নামক অসংখ্য ব্যক্তি এবং সেই ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে অসংখ্য মতবাদ পেয়েছে। এই ব্যক্তি এবং তাদের বংশধরদের জন্ম-মৃত্যু দিবস পালন করতে করতেই বারোমাসে তেরোপার্বণ হয়ে যাচ্ছে!ব্যক্তিদের জন্ম-মৃত্যু দিবস পালন করতে করতে, আর অন্য দেবদেবীর পূজাপার্বণাদি করার সময় থাকে না। ক্যামেরায় কোন ব্যক্তির ছবি তুলে, সেই ব্যক্তিকে দীর্ঘস্থায়ী রূপ দেয়া হয়। সেই অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বিষয়টি বাঙালি হিন্দু একটি ভিন্ন প্রয়োজনে ব্যবহার করেছে।জোসেপ নাইসপোর নিপসের ক্যামেরা সংক্রান্ত ধারণার ওপর নির্ভর করেই ফ্রাঞ্চমেন চার্লেস এবং ভিনসেন্ট ক্যাভেলিয়ার সফলভাবে ক্যামেরা উদ্ভাবন করেন। ১৮৪০ সালে উইলিয়াম টালবোট স্থায়ী চিত্র ধারণের জন্য নেগেটিভ ইমেজ থেকে ছবিকে পজিটিভ ইমেজে পরিবর্তন করেন। এরপরই বিশ্বব্যাপী ক্যামেরার প্রযুক্তিগত উন্নয়ন দ্রুতবেগে সম্প্রসারিত হতে থাকে। ১৮৮৫ সালে জর্জ ইস্টম্যান তার প্রথম ক্যামেরা ‘কোডাক’-এর জন্য পেপার ফিল্ম উৎপাদন করে। বাণিজ্যিকভাবে এটাই ছিল বিক্রির জন্য তৈরি প্রথম ক্যামেরা। এর পরের বছর পেপার ফিল্মের পরিবর্তে সেলুলয়েড ফিল্মের ব্যবহার চালু হয়। এরপর আর ক্যামেরাকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। ১৯৪৮ সালে প্রথম আবিষ্কৃত হয় পোলারয়েড ক্যামেরা, যা দ্বারা মাত্র এক মিনিটে ছবিকে নেগেটিভ ইমেজ থেকে পজিটিভ ইমেজে রূপান্তর করা সম্ভব হয়। দীর্ঘ ৭৫ বছর অ্যানালগ ক্যামেরার রাজত্ব চলার পর ১৯৭৫ সালে কোডাকের স্টিভেন স্যাসোন প্রথম ডিজিটাল ক্যামেরার উদ্ভাবন করেন। এভাবেই আজ ক্যামেরা মানুষের হাতের মুঠোয় পৌঁছে গেছে। এ বিষয়টিকে আরও তৃণমূল পর্যায়ে নিয়ে যায় মোবাইল ফোন। মোবাইলের  মাধ্যমে ক্যামেরা আজ সকলের ঘরে ঘরে এবং শিশুবৃদ্ধ নির্বিশেষে সকলের হাতের মুঠোয়।  বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের গত দুই-তিনশো বছরে যে এত অবতারের জন্ম হয়েছে। একটু লক্ষ্য করলে দেখা যায়, এদের জনপ্রিয়তা অধিকাংশই ক্যামেরা আবিষ্কারের পরে। বর্তমানে তথাকথিত অবতারের নামে জনপ্রিয় ব্যক্তিদের ছবি ক্যামেরায় সংগ্রহ করে না রাখা হত ; তবে তারা অনেকেই হারিয়ে যেতেন। দুই একজন ছাড়া অধিকাংশদেই আকার আকৃতি হারিয়ে যেত। শুধু তাদের নাম রয়ে যেত। তাই গভীরভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যায়, ক্যামেরা আবিষ্কারের পরেই বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের মাঝে তথাকথিত অবতারের সংখ্যা জ্যামিতিক হারে বেড়েছে। এবং ক্যামেরা পরবর্তী ক্যামেরার অসমাপ্ত কাজটি করেছে কম্পিউটার। কম্পিউটার আসার পরেই এই গুরু এবং অবতারদের ছবি বিভিন্ন প্রকারের গ্রাফিকস ডিজাইন করা হয়। কখনো তারা পৃথিবীর উপরে দাড়ানো ; কখনো তারা পদ্মের উপরের বসা বা দাড়ানো, কখনো আবার মহাশূন্যে পরিভ্রমণরত ইত্যাদি। এই গুরুদের এই সকল গুরু এবং তথাকথিত অবতারদের সংভংচং দুটি বিষয় সাধারণ। তা হলো, তাদের পেছনে জাজ্জ্বল্যমান সূর্য এবং ডানহাত, বামহাত অথবা উভয়হাতে জগতের সকল জীবকে আশীর্বাদ প্রদান। কোন পরিবারের জীবিত, মৃত পারিবারিক ছবির সংগ্রহশালাকে পূজা করাকে কখনো পূজা বলে না। একজন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জন্ম হয়েছে বেদের শরণে থাকার জন্য। কোন ব্যক্তির স্ত্রী,ছেলে, মেয়ে, নাতিপুতিসহ সম্পূর্ণ পরিবারের ছবির এলবামকে সাজিয়ে তাদের পূজা করার জন্য নয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের মাঝে এ প্রবণতা ভয়াবহভাবে দেখা যায়। অনেক গুরুরা ইচ্ছা করে তাদের শিষ্যদের নিজেদের বা নিজেদের মৃত পূর্বপুরুষের ছবি পূজা করাচ্ছে। এক্ষেত্রে সেই গুরুরা সার্থক বলা চলে। তাদের পূর্বপুরুষ যা তাদের একান্তই বংশীয় বিষয়, সে বিষয়টি অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পেরেছে। কারণ, সকলকেই তাদের মৃত পূর্বপুরুষকে তর্পণ বা পূজা করতে হয়। গুরু এবং তাদের বংশধরদের পূর্বপুরুষ তাদের কাছে পূজনীয়। কিন্তু তাদের নিজস্ব পূর্বপুরুষদের পূজা শিষ্যদের উপরে চাপিয়ে দেয়াটা অত্যন্ত অনৈতিক এবং অন্যায়। গুরুর নির্দেশ মনে করে অন্ধ শিষ্যরাও গড্ডলিকাপ্রবাহে অন্ধের মত শুধু গুরু এবং তার চৌদ্দগুষ্ঠির ছবি পূজা করে যাচ্ছে। তারা আবার এই পারিবারিক ছবি পূজা করা স্থানটিকে মন্দিরও বলছে, বিষয়টি হাস্যকর।এদের সেই তথাকথিত মন্দিরকে মন্দির বলেই আপাতদৃষ্টিতে মনে হয় না। কারণ কোন দেববিগ্রহ নেই পূজার বেদিতে। শুধু গুরু নামধারী ব্যক্তি এবং তার পরিবারের ছবি। তাই সেই স্থানটিকে মন্দির না বলে একটি 'পারিবারিক স্মৃতিকেন্দ্র' নামকরণ করলে অত্যন্ত যৌক্তিক হয়।এই পারিবারিক স্মৃতিকেন্দ্র পূজার প্রবর্তক ব্যক্তিদের সৌভাগ্য যে, জগতে ক্যামেরা আবিষ্কার হয়েছে ছবি আবিষ্কার হয়েছে। জগতে যদি ছবি তোলার ক্যামেরা আবিষ্কার না হত; তবে তারা যে কি করত তা শুধু তারাই জানে! শ্রীকুশল বরণ চক্রবর্ত্তী সহকারী অধ্যাপক,সংস্কৃত বিভাগ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। সভাপতি, সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ। ফেসবুক পোস্ট লিঙ্ক : Facebook ফেসবুক পেজ লিঙ্ক :  Shri Kushal Baran Chakraborty | Facebook
বর্তমান সভ্যতায় ক্যামেরার অবদান অনন্য। ১৮২৬ খ্রিস্টাব্দে প্রথমবারের মত আলোকচিত্র ধারণের কাজটি করেন জোসেপ নাইসপোর নিপস। তিনি পাতলা কাঠের বাক্সের মধ্যে বিটুমিন প্লেটে আলোর ব্যবহার করে প্রাথমিক ক্যামেরা তৈরি করেন। এ ক্যামেরা জগতের অশেষ কল্যাণ করেছে। তবে ক্যামেরার এ কল্যাণের সাথে সাথে হিন্দু সম্প্রদায় বিশেষ করে বাঙালিকে অবৈদিক ব্যক্তিকেন্দ্রিক গুরুবাদী মতবাদের জঞ্জালে নিক্ষিপ্ত করে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। আবার অন্যদিকে লাভবান করেছে; এদের নামে নিত্য মহোৎসবে কিছু মানুষকে প্রতিনিয়ত খিচুড়ি খাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।বাঙালিরা গত দুইশত বছরে অবতার নামক অসংখ্য ব্যক্তি এবং সেই ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে অসংখ্য মতবাদ পেয়েছে। এই ব্যক্তি এবং তাদের বংশধরদের জন্ম-মৃত্যু দিবস পালন করতে করতেই বারোমাসে তেরোপার্বণ হয়ে যাচ্ছে!ব্যক্তিদের জন্ম-মৃত্যু দিবস পালন করতে করতে, আর অন্য দেবদেবীর পূজাপার্বণাদি করার সময় থাকে না। ক্যামেরায় কোন ব্যক্তির ছবি তুলে, সেই ব্যক্তিকে দীর্ঘস্থায়ী রূপ দেয়া হয়। সেই অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বিষয়টি বাঙালি হিন্দু একটি ভিন্ন প্রয়োজনে ব্যবহার করেছে।জোসেপ নাইসপোর নিপসের ক্যামেরা সংক্রান্ত ধারণার ওপর নির্ভর করেই ফ্রাঞ্চমেন চার্লেস এবং ভিনসেন্ট ক্যাভেলিয়ার সফলভাবে ক্যামেরা উদ্ভাবন করেন। ১৮৪০ সালে উইলিয়াম টালবোট স্থায়ী চিত্র ধারণের জন্য নেগেটিভ ইমেজ থেকে ছবিকে পজিটিভ ইমেজে পরিবর্তন করেন। এরপরই বিশ্বব্যাপী ক্যামেরার প্রযুক্তিগত উন্নয়ন দ্রুতবেগে সম্প্রসারিত হতে থাকে। ১৮৮৫ সালে জর্জ ইস্টম্যান তার প্রথম ক্যামেরা ‘কোডাক’-এর জন্য পেপার ফিল্ম উৎপাদন করে। বাণিজ্যিকভাবে এটাই ছিল বিক্রির জন্য তৈরি প্রথম ক্যামেরা। এর পরের বছর পেপার ফিল্মের পরিবর্তে সেলুলয়েড ফিল্মের ব্যবহার চালু হয়। এরপর আর ক্যামেরাকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। ১৯৪৮ সালে প্রথম আবিষ্কৃত হয় পোলারয়েড ক্যামেরা, যা দ্বারা মাত্র এক মিনিটে ছবিকে নেগেটিভ ইমেজ থেকে পজিটিভ ইমেজে রূপান্তর করা সম্ভব হয়। দীর্ঘ ৭৫ বছর অ্যানালগ ক্যামেরার রাজত্ব চলার পর ১৯৭৫ সালে কোডাকের স্টিভেন স্যাসোন প্রথম ডিজিটাল ক্যামেরার উদ্ভাবন করেন। এভাবেই আজ ক্যামেরা মানুষের হাতের মুঠোয় পৌঁছে গেছে। এ বিষয়টিকে আরও তৃণমূল পর্যায়ে নিয়ে যায় মোবাইল ফোন। মোবাইলের মাধ্যমে ক্যামেরা আজ সকলের ঘরে ঘরে এবং শিশুবৃদ্ধ নির্বিশেষে সকলের হাতের মুঠোয়।
বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের গত দুই-তিনশো বছরে যে এত অবতারের জন্ম হয়েছে। একটু লক্ষ্য করলে দেখা যায়, এদের জনপ্রিয়তা অধিকাংশই ক্যামেরা আবিষ্কারের পরে। বর্তমানে তথাকথিত অবতারের নামে জনপ্রিয় ব্যক্তিদের ছবি ক্যামেরায় সংগ্রহ করে না রাখা হত ; তবে তারা অনেকেই হারিয়ে যেতেন। দুই একজন ছাড়া অধিকাংশদেই আকার আকৃতি হারিয়ে যেত। শুধু তাদের নাম রয়ে যেত। তাই গভীরভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যায়, ক্যামেরা আবিষ্কারের পরেই বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের মাঝে তথাকথিত অবতারের সংখ্যা জ্যামিতিক হারে বেড়েছে। এবং ক্যামেরা পরবর্তী ক্যামেরার অসমাপ্ত কাজটি করেছে কম্পিউটার। কম্পিউটার আসার পরেই এই গুরু এবং অবতারদের ছবি বিভিন্ন প্রকারের গ্রাফিকস ডিজাইন করা হয়। কখনো তারা পৃথিবীর উপরে দাড়ানো ; কখনো তারা পদ্মের উপরের বসা বা দাড়ানো, কখনো আবার মহাশূন্যে পরিভ্রমণরত ইত্যাদি। এই গুরুদের এই সকল গুরু এবং তথাকথিত অবতারদের সংভংচং দুটি বিষয় সাধারণ। তা হলো, তাদের পেছনে জাজ্জ্বল্যমান সূর্য এবং ডানহাত, বামহাত অথবা উভয়হাতে জগতের সকল জীবকে আশীর্বাদ প্রদান।
কোন পরিবারের জীবিত, মৃত পারিবারিক ছবির সংগ্রহশালাকে পূজা করাকে কখনো পূজা বলে না। একজন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জন্ম হয়েছে বেদের শরণে থাকার জন্য। কোন ব্যক্তির স্ত্রী,ছেলে, মেয়ে, নাতিপুতিসহ সম্পূর্ণ পরিবারের ছবির এলবামকে সাজিয়ে তাদের পূজা করার জন্য নয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের মাঝে এ প্রবণতা ভয়াবহভাবে দেখা যায়। অনেক গুরুরা ইচ্ছা করে তাদের শিষ্যদের নিজেদের বা নিজেদের মৃত পূর্বপুরুষের ছবি পূজা করাচ্ছে। এক্ষেত্রে সেই গুরুরা সার্থক বলা চলে। তাদের পূর্বপুরুষ যা তাদের একান্তই বংশীয় বিষয়, সে বিষয়টি অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পেরেছে। কারণ, সকলকেই তাদের মৃত পূর্বপুরুষকে তর্পণ বা পূজা করতে হয়। গুরু এবং তাদের বংশধরদের পূর্বপুরুষ তাদের কাছে পূজনীয়। কিন্তু তাদের নিজস্ব পূর্বপুরুষদের পূজা শিষ্যদের উপরে চাপিয়ে দেয়াটা অত্যন্ত অনৈতিক এবং অন্যায়। গুরুর নির্দেশ মনে করে অন্ধ শিষ্যরাও গড্ডলিকাপ্রবাহে অন্ধের মত শুধু গুরু এবং তার চৌদ্দগুষ্ঠির ছবি পূজা করে যাচ্ছে। তারা আবার এই পারিবারিক ছবি পূজা করা স্থানটিকে মন্দিরও বলছে, বিষয়টি হাস্যকর।এদের সেই তথাকথিত মন্দিরকে মন্দির বলেই আপাতদৃষ্টিতে মনে হয় না। কারণ কোন দেববিগ্রহ নেই পূজার বেদিতে। শুধু গুরু নামধারী ব্যক্তি এবং তার পরিবারের ছবি। তাই সেই স্থানটিকে মন্দির না বলে একটি 'পারিবারিক স্মৃতিকেন্দ্র' নামকরণ করলে অত্যন্ত যৌক্তিক হয়।এই পারিবারিক স্মৃতিকেন্দ্র পূজার প্রবর্তক ব্যক্তিদের সৌভাগ্য যে, জগতে ক্যামেরা আবিষ্কার হয়েছে ছবি আবিষ্কার হয়েছে। জগতে যদি ছবি তোলার ক্যামেরা আবিষ্কার না হত; তবে তারা যে কি করত তা শুধু তারাই জানে!
সহকারী অধ্যাপক,সংস্কৃত বিভাগ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
সভাপতি, সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ।
ফেসবুক পোস্ট লিঙ্ক : Facebook ফেসবুক পেজ লিঙ্ক : Shri Kushal Baran Chakraborty | Facebook
মন্তব্যগুলো দেখুনমন্তব্যগুলো লুকান🙁