-->

ধর্ম নির্ণয়ে বেদই একমাত্র প্রমাণ; পুরাণ এবং স্মৃতি সহায়ক মাত্র

বর্তমানে সনাতন ধর্মাবলম্বী কিছু ব্যক্তি প্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদকে পাশ কাটিয়ে শুধু পৌরাণিক গ্রন্থ অথবা বিভিন্ন বাবাগুরুদের লেখা ছড়ার বই, গ...

"আমার মুক্তি আলোয় আলোয়"; আলোকদীপ্ত একটি দিন ২১ জুন।

"আমার মুক্তি আলোয় আলোয়";  আলোকদীপ্ত একটি দিন ২১ জুন  মানুষের জীবন আলো এবং অন্ধকারের খেলাঘর। দেহে সত্ত্বগুণ বৃদ্ধি পেলে আলোর আধিক্য বেড়ে যায়। আবার তমোগুণ বৃদ্ধি পেলে অন্ধকারের আধিক্য  বেড়ে যায়। দিনের সূর্যের উদয়ে যেমন সকল কিছুই প্রোজ্জ্বল হয়ে উঠে। সাধন জগতেও তেমনি যখন সাধক সাধনায় পথে বহুদূর অগ্রসর হয়, তখন দিনের আলোর মত ভেতরের অন্ধকার বিনাশপ্রাপ্ত হয়ে আলোকিত হয়ে উঠে। যোগীপুরুষ নিরবচ্ছিন্ন যোগ সাধনায় তাঁদের হৃদয়কে আলোকিত করেন। হৃদয়ের যুগযুগান্তরের অমাবস্যার অন্ধকারে পূর্ণিমার স্নিগ্ধ  আলোর আবির্ভাব ঘটে। তাই যোগিদের হৃদয়ে অন্ধকার ধীরেধীরে সংকুচিত হয়ে যায়।কিন্তু পক্ষান্তরে সদা বিষয় চিন্তায় রত সাধারণ মানুষ, অনন্ত ভোগ এবং ভোগের তৃষ্ণায় তৃষ্ণার্ত। এই ভোগের পিছনে ছুটতে ছুটতে তারা তাদের জীবনের আলোকিত  দিনকেও ঘুটঘুটে আঁধারে ছেয়ে ফেলেন। তাই শ্রীমদ্ভগবদগীতায় বলা হয়েছে,  আত্মদর্শী সংযমী মুনিদের জন্য যা দিন, তাই বিষয় চিন্তায় রত ব্যক্তির কাছে রাত্রি। একই বিষয় কারো কাছে দিন হিসেবে ধরা দেয় অথবা কারো কাছে রাত্রি হিসেবে। যা নিশা সর্বভূতানাং তস্যাং জাগর্তি সংযমী। যস্যাং জাগ্রতি ভূতানি সা নিশা পশ্যতো মুনেঃ॥ (শ্রীমদ্ভগবদগীতা:২.৬৯) "সমস্ত মানুষের পক্ষে যা নিশাস্বরূপ এতে সংযমী ব্যক্তি জাগরিত থাকেন। বিপরীতে সাধারণ মানুষ যখন জাগরিত থাকে অর্থাৎ ভোগ এবং সঞ্চয়ে মজে থাকে, আত্মদর্শী মুনিগণের পক্ষে তা রাত্রিস্বরূপ।" ইংরেজি বর্ষপঞ্জিতে ২১ জুন শুধু অন্যান্য দিনের মত একটি দিন নয়। সারা বছরের মধ্যে এ দিনটিতে দিন বড় এবং স্বভাবতই রাত্রি অত্যন্ত সীমিত। সাধকের জীবনেও ঠিক এমনটিই হতে হয়। দেহের তামসিকতা অন্ধকারকে সীমাবদ্ধ করে, আলোককে জাগিয়ে দিতে হয়। তবেই সাধক এক অতীন্দ্রিয় আলোয় মুক্তির পথ খুঁজে পায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায় : "আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে,  আমার মুক্তি ধুলায় ধুলায় ঘাসে ঘাসে ॥ দেহমনের সুদূর পারে হারিয়ে ফেলি আপনারে, গানের সুরে আমার মুক্তি ঊর্ধ্বে ভাসে ॥" ভারতবর্ষে সূর্যকে সামান্য একটি নক্ষত্র হিসেবে গণ্য করা হয় না।সূর্যকে পরমেশ্বরের শক্তির দৃশ্যমান প্রকাশ হিসেবে গণ্য করা হয়। সূর্যের কারণেই পৃথিবীর জীবজগত সচল থাকে। সূর্যোদয়ের মাধ্যমেই একটি দিনের শুরু হয়। শুধু দিন নয়, সূর্যের দ্বাদশ রাশিতে রথপরিক্রমায় দিন থেকে সপ্তাহ, একপক্ষ, মাস, ঋতু এবং বছর অতিবাহিত হয়। পৃথিবীর অধিকাংশ প্রাচীন জাতিদের মত ভারতবর্ষেও সূর্যকে দেবতারূপে অত্যন্ত ভক্তির সাথে পূজা করা হয়। সূর্যকে ভগবান নারায়ণের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য দৃশ্যমান স্বরূপ হিসেবে গণ্য করা হয়।তাই আজও ভারতবর্ষের সংস্কৃতিতে প্রত্যকটি নতুন দিনের শুরু হয় সূর্যপ্রণাম দিয়ে। শরীরের জন্য সূর্যপ্রণামের আসন এবং মুদ্রাগুলি অত্যন্ত উপকারী। দ্বাদশ আসন ক্রমানুযায়ী প্রতিবারে সূর্যপ্রণামে অনুশীলন করা হয়। তাই প্রত্যেকেরই ঘুম থেকে উঠে সকালবেলা অবশ্যই সূর্য প্রণাম করা উচিত।সূর্য প্রণাম করলে সকল কাজ সুসম্পন্ন হয়ে সারা দিনটি মঙ্গলময় হয়ে উঠে। চর্মসহ সকল রোগের উপশম হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। সারাদিনের কর্মক্ষমতা ব্যাপক মাত্রায় বৃদ্ধি পায় সূর্যনমস্কারে। বিবিধ আসন ও ব্যায়ামের সমন্বয়ে যেহেতু সূর্য নমস্কার সৃষ্ট, তাই প্রতিদিন এর অভ্যাস করলে শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যক্ষমতা বাড়ে।নিয়মিত সূর্য নমস্কার অভ্যাস করলে পরিপাকযন্ত্র, হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস এবং স্নায়ুমণ্ডলী সবল হয়। যকৃতের গোলমাল, বহুমূত্র, সর্দিকাশি, হাঁপানি, বুক ধড়ফড়ানি, মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের দুর্বলতাজনিত সব সমস্যার নিরাময় হয়। যারা অল্প পরিশ্রমেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন, তাদের জন্যও সূর্য নমস্কার অত্যন্ত উপযোগী। দ্বাদশ আসনে ক্রমানুযায়ী সূর্যপ্রণামের সাথে সাথে সকল মন্ত্রে অনন্ত শক্তির উৎস সূর্যদেবকে আহ্বান, ধ্যান এবং প্রণাম করতে হয় তা হল: আহ্বান মন্ত্র: এহি সূর্য সহস্রাংশু তেজরাশি জগৎপথে অনুকম্পায় মাং ভক্তায় গৃহাং অর্ঘ্যং দিবাকরম্।  এস অর্ঘ্যং কর্মদায়িনী নমঃ ঐং শ্রীং সূর্যায় নমঃ। ধ্যানমন্ত্র : ওঁ রক্তাম্বুজাসনমশেষ গুণৈসিন্ধুং  ভানুং সমস্ত জগতামধিপং ভজামি । পদ্মদ্বয়াভয়বরান্ দধতং করাব্জৈ- র্মাণিক্যমৌলিমরুণাঙ্গরুচিং ত্রিনেত্রম্ ।। প্রণামমন্ত্র: ওঁ জবাকুসুমসঙ্কাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিং । ধান্তারীং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্ ।। শারীরিক ও মানসিক সুস্থতাবিধান করে যোগ সাধনা। যোগ এক অনন্য কল্যাণকর বিজ্ঞান। ২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে ভাষণ দেয়ার সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২১ জুন তারিখটিকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস বলে ঘোষণা করার প্রস্তাব রাখেন। জাতিসংঘ  ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রস্তাবকে গ্রহণ করে সে বছরের  ১১ ডিসেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২১ জুন তারিখটিকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস বলে ঘোষণা করে।জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ঘোষণার ফলশ্রুতিতে ২০১৫ সালের ২১ জুন থেকে দিনটি সাড়ম্বরে ভারতসহ বিশ্বব্যাপী পালিত হতে শুরু করে। কুশল বরণ চক্রবর্ত্তী  সহকারী অধ্যাপক,  সংস্কৃত বিভাগ,  চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
মানুষের জীবন আলো এবং অন্ধকারের খেলাঘর। দেহে সত্ত্বগুণ বৃদ্ধি পেলে আলোর আধিক্য বেড়ে যায়। আবার তমোগুণ বৃদ্ধি পেলে অন্ধকারের আধিক্য বেড়ে যায়। দিনের সূর্যের উদয়ে যেমন সকল কিছুই প্রোজ্জ্বল হয়ে উঠে। সাধন জগতেও তেমনি যখন সাধক সাধনায় পথে বহুদূর অগ্রসর হয়, তখন দিনের আলোর মত ভেতরের অন্ধকার বিনাশপ্রাপ্ত হয়ে আলোকিত হয়ে উঠে। যোগীপুরুষ নিরবচ্ছিন্ন যোগ সাধনায় তাঁদের হৃদয়কে আলোকিত করেন। হৃদয়ের যুগযুগান্তরের অমাবস্যার অন্ধকারে পূর্ণিমার স্নিগ্ধ আলোর আবির্ভাব ঘটে। তাই যোগিদের হৃদয়ে অন্ধকার ধীরেধীরে সংকুচিত হয়ে যায়।কিন্তু পক্ষান্তরে সদা বিষয় চিন্তায় রত সাধারণ মানুষ, অনন্ত ভোগ এবং ভোগের তৃষ্ণায় তৃষ্ণার্ত। এই ভোগের পিছনে ছুটতে ছুটতে তারা তাদের জীবনের আলোকিত দিনকেও ঘুটঘুটে আঁধারে ছেয়ে ফেলেন। তাই শ্রীমদ্ভগবদগীতায় বলা হয়েছে, আত্মদর্শী সংযমী মুনিদের জন্য যা দিন, তাই বিষয় চিন্তায় রত ব্যক্তির কাছে রাত্রি। একই বিষয় কারো কাছে দিন হিসেবে ধরা দেয় অথবা কারো কাছে রাত্রি হিসেবে।
যা নিশা সর্বভূতানাং তস্যাং জাগর্তি সংযমী।
যস্যাং জাগ্রতি ভূতানি সা নিশা পশ্যতো মুনেঃ॥
(শ্রীমদ্ভগবদগীতা:২.৬৯)
"সমস্ত মানুষের পক্ষে যা নিশাস্বরূপ এতে সংযমী ব্যক্তি জাগরিত থাকেন। বিপরীতে সাধারণ মানুষ যখন জাগরিত থাকে অর্থাৎ ভোগ এবং সঞ্চয়ে মজে থাকে, আত্মদর্শী মুনিগণের পক্ষে তা রাত্রিস্বরূপ।"
ইংরেজি বর্ষপঞ্জিতে ২১ জুন শুধু অন্যান্য দিনের মত একটি দিন নয়। সারা বছরের মধ্যে এ দিনটিতে দিন বড় এবং স্বভাবতই রাত্রি অত্যন্ত সীমিত। সাধকের জীবনেও ঠিক এমনটিই হতে হয়। দেহের তামসিকতা অন্ধকারকে সীমাবদ্ধ করে, আলোককে জাগিয়ে দিতে হয়। তবেই সাধক এক অতীন্দ্রিয় আলোয় মুক্তির পথ খুঁজে পায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায় :
"আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে,
আমার মুক্তি ধুলায় ধুলায় ঘাসে ঘাসে ॥
দেহমনের সুদূর পারে হারিয়ে ফেলি আপনারে,
গানের সুরে আমার মুক্তি ঊর্ধ্বে ভাসে ॥"
ভারতবর্ষে সূর্যকে সামান্য একটি নক্ষত্র হিসেবে গণ্য করা হয় না।সূর্যকে পরমেশ্বরের শক্তির দৃশ্যমান প্রকাশ হিসেবে গণ্য করা হয়। সূর্যের কারণেই পৃথিবীর জীবজগত সচল থাকে। সূর্যোদয়ের মাধ্যমেই একটি দিনের শুরু হয়। শুধু দিন নয়, সূর্যের দ্বাদশ রাশিতে রথপরিক্রমায় দিন থেকে সপ্তাহ, একপক্ষ, মাস, ঋতু এবং বছর অতিবাহিত হয়। পৃথিবীর অধিকাংশ প্রাচীন জাতিদের মত ভারতবর্ষেও সূর্যকে দেবতারূপে অত্যন্ত ভক্তির সাথে পূজা করা হয়। সূর্যকে ভগবান নারায়ণের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য দৃশ্যমান স্বরূপ হিসেবে গণ্য করা হয়।তাই আজও ভারতবর্ষের সংস্কৃতিতে প্রত্যকটি নতুন দিনের শুরু হয় সূর্যপ্রণাম দিয়ে। শরীরের জন্য সূর্যপ্রণামের আসন এবং মুদ্রাগুলি অত্যন্ত উপকারী। দ্বাদশ আসন ক্রমানুযায়ী প্রতিবারে সূর্যপ্রণামে অনুশীলন করা হয়। তাই প্রত্যেকেরই ঘুম থেকে উঠে সকালবেলা অবশ্যই সূর্য প্রণাম করা উচিত।সূর্য প্রণাম করলে সকল কাজ সুসম্পন্ন হয়ে সারা দিনটি মঙ্গলময় হয়ে উঠে। চর্মসহ সকল রোগের উপশম হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। সারাদিনের কর্মক্ষমতা ব্যাপক মাত্রায় বৃদ্ধি পায় সূর্যনমস্কারে। বিবিধ আসন ও ব্যায়ামের সমন্বয়ে যেহেতু সূর্য নমস্কার সৃষ্ট, তাই প্রতিদিন এর অভ্যাস করলে শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যক্ষমতা বাড়ে।নিয়মিত সূর্য নমস্কার অভ্যাস করলে পরিপাকযন্ত্র, হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস এবং স্নায়ুমণ্ডলী সবল হয়। যকৃতের গোলমাল, বহুমূত্র, সর্দিকাশি, হাঁপানি, বুক ধড়ফড়ানি, মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের দুর্বলতাজনিত সব সমস্যার নিরাময় হয়। যারা অল্প পরিশ্রমেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন, তাদের জন্যও সূর্য নমস্কার অত্যন্ত উপযোগী। দ্বাদশ আসনে ক্রমানুযায়ী সূর্যপ্রণামের সাথে সাথে সকল মন্ত্রে অনন্ত শক্তির উৎস সূর্যদেবকে আহ্বান, ধ্যান এবং প্রণাম করতে হয় তা হল:
আহ্বান মন্ত্র:
এহি সূর্য সহস্রাংশু তেজরাশি জগৎপথে অনুকম্পায় মাং ভক্তায় গৃহাং অর্ঘ্যং দিবাকরম্।
এস অর্ঘ্যং কর্মদায়িনী নমঃ ঐং শ্রীং সূর্যায় নমঃ।
ধ্যানমন্ত্র :
ওঁ রক্তাম্বুজাসনমশেষ গুণৈসিন্ধুং
ভানুং সমস্ত জগতামধিপং ভজামি ।
পদ্মদ্বয়াভয়বরান্ দধতং করাব্জৈ- র্মাণিক্যমৌলিমরুণাঙ্গরুচিং ত্রিনেত্রম্ ।।
প্রণামমন্ত্র:
ওঁ জবাকুসুমসঙ্কাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিং ।
ধান্তারীং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্ ।।
শারীরিক ও মানসিক সুস্থতাবিধান করে যোগ সাধনা। যোগ এক অনন্য কল্যাণকর বিজ্ঞান। ২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে ভাষণ দেয়ার সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২১ জুন তারিখটিকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস বলে ঘোষণা করার প্রস্তাব রাখেন। জাতিসংঘ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রস্তাবকে গ্রহণ করে সে বছরের ১১ ডিসেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২১ জুন তারিখটিকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস বলে ঘোষণা করে।জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ঘোষণার ফলশ্রুতিতে ২০১৫ সালের ২১ জুন থেকে দিনটি সাড়ম্বরে ভারতসহ বিশ্বব্যাপী পালিত হতে শুরু করে।
সহকারী অধ্যাপক,সংস্কৃত বিভাগ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
সভাপতি, সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ।

মন্তব্যগুলো দেখুনমন্তব্যগুলো লুকান🙁